Rules of Correction

Rules of Correction

Rule:1-

কাজ অর্থে Work শব্দটি plural হয় না। plural form works বুঝায় কোন লেখকের লেখাকে।

Inc: I have many works to do.

Cor: I have a lot of work to do

Inc: The work of Nazrul Islam are many

Cor: The works of Nazrul Islam are many

Rule-2

All শব্দটি everything বুঝালে Verb singular হয়। অন্যদিকে all hw` everybody বুঝায় তবে Verb plural  হয়।

Inc: All are lost, nothing is left

Cor: All is lost , nothing is left

Inc: All of us is present

Cor: All of us are present

Rule-3

একাধিক যে কোন কিছু বুঝাতে এমন কি দুইয়ের কম হলেও noun অবশ্যই Plural  ব্যবহার করতে হবে।

Inc: I read it in one and a half hour

Cor: I read it in one and a half hours

Rule-04

No এবং No

No অর্থ হচ্ছে not any ইহা adjective  হিসেবে noun কে qulify করে। কিন্তু noun যদি অন্য adjective যেমন- any, much, enough.  ইত্যাদি দ্বারা modified  হয়ে থাকে তবে on এর পরিবর্তে adverb not  ব্যবহার করতে হয়।

যেমন-

Inc: I have no any mistakes in diction

Cor: I have not any mistakes in diction

Inc: I have not mistakes in diction

Cor: I have no mistakes in dietion

 

Note: mistakes এখানে noun তাই no adverb দিয়ে  modify করা ভুল হয়েছে।

উল্লেখ্য যে- No adverb  হিসেবে একমাত্র comparative form এর আগে বসতে পারে। যেমন-  I have no more to say.

Rule-05

Others একটি Pronoun adjective নয়। তাই কখনো noun এর সামনে বসে noun  কে modify করতে পারে না। আর other হচ্ছে একটি  adjective তাই ইহা noun এর সামনে বসে noun কে modify করতে পারে। যেমন-

Inc: The others student (Noun) are not present

Cor: The other students are not present

Rule-06

its হচ্ছে একটি possessive adjective তাই ইহা noun কে modify করে। অপরদিকে it’s হচ্চে it’s  এর সংক্ষিপ্তরূপ। যেমন-

Inc: The baby is crying for it’s mother

Cor: The baby is crying for its mother

Inc: Its raining cats and dogs

Cor: It’s raining cats and dogs

Rule-07

Later and latter

Later সময় refer করে আর latter শব্দটি বুঝায় দুটির দ্বিতীয়টি। যেমন-

Inc: Chittagong and Dhaka are large cities the later has a population of over a core.

Cor: Chittagong and Dhaka are large cities

Inc: She came to school latter than I

Cor: She came to school later than I

Rule-08

Less and Fewer

Less শব্দটি amount, quanity, value ইত্যাদির পূর্বে অর্থাৎ Uncountable noun এর পূর্বে বসে। Fewer number শব্দটি কে ইংগিত করে অর্থাৎ ইহা সর্বদাই countable noun এর পূর্বে বসে।

যেমন-

Inc: They have less books than I have

Cor: They have fewer books than I have

Rule-09

Each and every

Each শব্দটি বেশি individual এবংspecific ইহা সাধারণত দুটি বা ততোধিক হতে প্রত্যেককে one by one বুঝাতে ব্যবহৃত হয়। আর every কখনো দুটি থেকে একটি পৃথক করে বুঝাতে ব্যবহৃত হয়না বরং দুয়ের অধিকের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

যেমন-

Inc: Every one of the two boys was wrong

Cor: Each one of the two boys was wrong

 

উল্লেখ্যঃ  Every শুধু adjective তাই pronoun  হিসেবে ( every+of+ noun/ pronoun) every  এর ব্যবহার incorrect অপরদিকে each হচ্ছে একই সাথে adjective  ও pronoun তাই Each + nounI Each +of +noun/pronoun  এ দুই structure correct

যেমন-

Every boy was honest . Each boy was honest কিন্তু Every of them was present বলা যাবে না।  বলতে হবে Each of them was present.

Rule-10

Hard and hardly

Hard একটি  adverb of manner  যার অর্থ হচ্ছে severely আর Hardly একটি adverb of frequency  যার অর্থ হচ্ছে not quite বা scarcely ইহা সর্বদাই একটি না বোধক অর্থ দেয়।

Inc: He tried hardly to be a student of DU.

Cor: He tried hard to be a student of DU,

Inc: The hardly do not come to our house

Cor: They hardly come to our house

Rule-11

Verb and too

Verb শব্দটি adjective  বা adverb কে stronger করার জন্য ব্যবহৃত হয়। verb এর জায়গায় too ব্যবহার করা যায় না। আর Too অর্থ হচ্ছে more than enough or so much যার কারণে আরো কিছু একটা ঘটে। যেমন- It is very hot in summer বললে বাক্যটি এখানেই complete হয়ে যায়।কিন্তু very এর জায়গায় too ব্যবহার করলে incomplete থেকে যাবে। কেননা তখন প্রশ্ন হয়- Too hot for waht? তাই বাক্যটি Complete করার জন্য বলতে হবে too hot to play cricket এখানেও too এর জায়গায় very ব্যবহার করা যাবে না।

Inc: It is too cold in the winter

Cor: It is very cold in the winter

Inc: It is now very hot to play cricket

Cor: It is now too hot to play cricket

Rule-12

Since and for

for ঐ সব phrase  এর আগে বসে যা একটি period of time কে বুঝায়। আর since বসে point of time এর আগে।

I have been living here since 10 years এ বাক্য 10 years  একটি period of time তাই since এর ব্যবহার incorrect বলতে হবে I have been living here of 10 years

Inc: I have been living her for 1999 (1999 একটি point of time)

Cor: I have been living her since 1999

Rule: 13

never, seldom, rarely, neither, nor, no, sooner, ইত্যাদি যখন কোন complete clause এর আগে তখন  টি verb অবশ্যই subject এর আগে চলে আসে।

যেমন-

Inc: Never I have heard of such a thing

Cor: Never have I heard of such a thing

Rule-14

Let এর পর infinitive এর to ইহা থাকে যেমন-

Inc: His father would not let him to go

Cor: His father would not let him go.

Rule-15

any- either

Either বুজায় one or the other of the two  আর any  বুঝায় one of the three or more  তাই দুটির ক্ষেত্রে any এবং দুইয়ের অধিকের ক্ষেত্রে either ব্যবহার করা ভুল হবে।

যেমন-

Inc: Any of these two books is good

Cor: Either of these two books is good

Inc: Either of these three books will do

Cor: Any of these three books will do

Rule-16

দুটির বা দুজনের কেউই করেনি—এমনটি বুঝাতে এর পরিবর্তে Neither বসে।

যেমন-

Inc: Both of them did not go to school

Cor: Neither of them went to school

Inc: Both of my parents did not tell a lie

Cor: Neither of my parents told a lie

 

 

+ কতিপয় Intransitive Verb  রয়েছে যেগুলোর হয় না। যথা-

 

die appear seem disappear
happen belong allude  occur
ensure result  comprise perish
refer issue  indulge wonder

 

Incorrect: It was appeared

Correct: It appeared

কেমন হয় IELTS Speaking Test? এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস্

কেমন হয় IELTS Speaking Test? এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস্

IELTS টেস্টের চারটি সেকশনের মধ্যে যে সেকশনটিতে একজন পরীক্ষার্থীর সবচেয়ে বেশি ভয়, জড়তা, সংশয়-সংকোচ কাজ করে তা হলো- স্পিকিং সেকশন। তাই এই সেকশনটিতে সাধারণত কেমন প্রশ্ন করা হয় সে সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা থাকলে ভাল ব্যান্ড স্কোর তোলা কঠিন হবে না।
সময়: ১১-১৪ মিনিট
পেপার ফরমেট: স্পিকিং সেকশনে পরীক্ষার্থীর মৌখিক পরীক্ষা নেয়া হয়। যেখানে পরীক্ষার্থীকে সরাসরি পরীক্ষকের সাথে ইংরেজিতে কথা বলতে হয়। এই অংশের সম্পূর্ণ পরীক্ষাটিই রেকর্ডেড।
টাস্কের ধরণ: ৩ ধরনের টাস্ক থাকবে।
IELTS পরীক্ষার জন্য নির্দিষ্ট তারিখে রেজিস্ট্রেশনের পর স্পিকিং পরীক্ষার তারিখ জানিয়ে দেয়া হয়। অর্থাৎ স্পিকিং টেস্ট হয়তো IELTS পরীক্ষার দিনের ১ সপ্তাহ আগে কিংবা পরে অনুষ্ঠিত হতে পারে। স্পিকিং টেস্ট কবে অনুষ্ঠিত হবে তা মোবাইল ফোনে ম্যাসেজ করে কিংবা ইমেইল এর মাধ্যমে পরীক্ষার ২-৩ দিন আগেই জানিয়ে দেয়া হয়। স্পিকিং টেস্ট দেয়ার দিন অর্থাৎ IELTS ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার সময় অবশ্যই পরিক্ষার্থীকে সাথে পাসপোর্ট নিয়ে যেতে হবে। কারন পাসপোর্ট দেখে পরীক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন কনফার্ম করা হয়। পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রথমেই আপনাকে আপনার পাসপোর্ট জমা দিতে হবে। পাসপোর্ট জমা দেয়ার পর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতেই আপনাকে ইন্টারভিউয়ের জন্য একটি রুমে ডেকে নিয়ে যাওয়া হবে।ইন্টারভিউ রুমে একজন নেটিভ ইংলিশ স্পিকার আপনার ইন্টারভিউটি নিবেন। তার সাথে আপনার সাক্ষাৎকারটি সম্পূর্ণ রেকর্ড করা হবে। রেকর্ডিং শেষে আপনার সাথে তার কথোপকথনটি দুইজন অভিজ্ঞ ইংলিশ ট্রেইনার দিয়ে যাচাই করা হবে। এই সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতেই আপনাকে স্পিকিং সেকশনের ফাইনাল স্কোর দেয়া হবে।
স্পিকিং টেস্টের বর্ণনা
নিম্নে IELTS টেস্টের স্পিকিং সেকশনের প্রতিটি টাস্কের বিশদ আলোচনা করা হলো-
টাস্ক ১: ইন্ট্রোডাকশন অ্যান্ড ইন্টারভিউ
টাস্কের ধরণ: এই অংশে ইন্টারভিউয়ার প্রথমেই পরীক্ষার্থীর সাথে নিজের পরিচয় দিয়ে পরিচিত হয়ে নেবেন। এরপর তিনি কিছু বেসিক বা সাধারণ প্রশ্ন করবেন। যা অনেকটা আপনার পরিচয়মূলক সাধারণ জিজ্ঞাসা হবে। প্রশ্নগুলো হতে পারে- আপনার নাম, বয়স, পরিবার, পছন্দের কাজ নিয়ে অথবা আপনি কোথায় কাজ করেন সেসম্পর্কে জানতে চেয়ে।যেমন- প্রশ্নকর্তা (ইন্টারভিউয়ার) জিজ্ঞাসা করতে পারেন-
Can you tell me your name, please?
How are you? Can I see some identification, please?
এছাড়াও আরও প্রশ্ন করতে পারে-
How do you spell your name?
How old are you?
What is your first name?
What is your last name?
IELTS টেস্টের স্পিকিং সেকশনে সাধারণত এই ধরনের প্রশ্নই করা হয়।
তবে লক্ষ্যনীয় যে, এই সকল প্রশ্নের প্রতিউত্তর (রিপ্লাই) আপনাকে এক বাক্যেই জানাতে হবে।
IELTS টেস্টের স্পিকিং সেকশনের মধ্যে সবচেয়ে সহজ হচ্ছে এই টাস্কটি এবং এটাতে ভাল করা সবচেয়ে বেশি সহজ। আর এই টাস্কটিতে আপনি যতোই ভাল করবেন আপনার কনফিডেন্স ততো বেশি বাড়বে। যার মানে আত্মবিশ্বাসের সাথে শুরু করতে পারলে স্পিকিংয়ের পরবর্তী টাস্কে আপনার ভয় থাকবে না। যা সামনের টাস্কে ভাল করতে সাহায্য করবে।
টাস্কের মাধ্যমে যা যাচাই করা হয়: এই টাস্কের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীর যোগাযোগের ক্ষমতাকে পরখ করে দেখা হয়। এখানে তার নিজের সম্পর্কে এবং দৈনন্দিন কিছু টপিকের উপর খুবই সাধারণ কিছু প্রশ্ন করে তার উত্তর দেয়ার ধরনটি দেখা হয়।
সময়: এই টাস্কটি মূলত ৪-৫ মিনিট সময় ব্যাপী হয়ে থাকে
প্রশ্নের সংখ্যা: ইন্টারভিউয়ারের উপর নির্ভর করে
টাস্ক ২: ইন্ডিভিজ্যুয়াল লং টার্ন
টাস্কের ধরণ: এই পর্যায়ে পরীক্ষার্থীকে ইন্টারভিউয়ার একটি টাস্ক কার্ড দিবেন। যেখানে পরীক্ষার্থীকে একটি নির্দিষ্ট টপিকের বা বিষয়বস্তুর উপর কথা বলতে হবে। এই টাস্ক কার্ড বা কিউ কার্ডে নির্দিষ্ট টপিকের উপরে ৩-৫টি প্রশ্ন থাকবে।
এই টাস্কে আপনাকে উত্তর প্রস্তুতির জন্য ১ মিনিট সময় দেয়া হবে। এবং আপনি চাইলে আপনাকে একটি পেন্সিল এবং পেপার দেয়া হবে নোট নেয়ার জন্য।
প্রস্তুতি সময় শেষে ইন্টারভিউয়ার নির্দেশ করলে নির্ধারিত টপিকের উপর কথা বলা শুরু করতে হবে। তারপর টানা অন্তত ২ মিনিট ওই নির্দিষ্ট টপিকের উপর কথা বলতে থাকবেন। ২ মিনিট শেষে ইন্টারভিউয়ার ওই টপিকের উপর ১-২ মিনিট সময়ের মধ্যে কিছু প্রশ্ন করবেন। এসময় টাস্ক কার্ডের যে ধরনের টপিক থাকতে পারে তাহলো- School, Family, Job, Hobby, Places, Shopping ইত্যাদি। যেমন-
Describe about the school which you went to when you were a child.
Questions:
* When you went there?* How long you studied there?
* Did you have any friends over there?
* What things you liked about the school?
* What things you disliked about the school?
তবে এই ধরনের টাস্কে শুধুমাত্র প্রশ্নগুলোর উত্তর করাই যথেষ্ট নয়। আপনাকে অবশ্যই প্রশ্নের উত্তরগুলো বর্ণনা করতে হবে। কখনো কখনো প্রয়োজন অনুযায়ী অন্য উদাহরণ টেনে কথা বলে যেতে হবে। এছাড়াও এই টাস্কে নোট নেয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে করে আপনি কোন পয়েন্ট ভুলে গেলে, নোট থেকে দেখে নিয়ে অন্তত ২ মিনিট কথা বলতে পারেন।
টাস্কের মাধ্যমে যা যাচাই করা হয়: এই টাস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর পরীক্ষার্থীর কথা বলতে পারার ক্ষমতা এবং প্রকাশ ভঙ্গীকে যাচাই করা হয়ে থাকে।
সময়: টাস্কটি ৩-৪ মিনিট সময় ব্যাপী হয়ে থাকে
প্রশ্নের সংখ্যা: ইন্টারভিউয়ারের উপর নির্ভর করে
টাস্ক ৩: টু ওয়ে ডিসকাশন
টাস্কের ধরণ: এই টাস্কটি ২য় টাস্ক এর উপর ভিত্তি করে ইন্টারভিউয়ার প্রশ্ন করবেন। যেখানে পরীক্ষার্থীকে হয়তো ওই টপিকটিকে আরও গভীর থেকে বর্ণনা করতে হবে কিংবা টপিকের পক্ষে বা বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে নিজের মতামত তুলে ধরে ইন্টারভিউয়ারের সাথে কথোপকথন করতে হবে।
টাস্কের মাধ্যমে যা যাচাই করা হয়: এই টাস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুতে পরীক্ষার্থীর মতামত প্রকাশ, যুক্তি উপস্থাপন এবং বিশ্লেষন করার ক্ষমতাকে যাচাই করা হয়।
সময়: টাস্কটি ৪-৫ মিনিট সময় ব্যাপী হয়ে থাকে
প্রশ্নের সংখ্যা: ইন্টারভিউয়ারের উপর নির্ভর করে
IELTS স্পিকিং সেকশনের স্কোরিং
এই সেকশনটি সম্পূর্ণ রেকর্ডেড। টেস্ট অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়ার পর যা দুইজন অভিজ্ঞ ইংলিশ ট্রেইনার যাচাই করে ১-৯ স্কেলে স্কোরিং করবেন। এসময় যেসকল বিষয়গুলো বিবেচনা করা হবে তাহলো- ইংরেজিতে কথা বলার ফ্লুয়েন্সি, কথার মধ্যে সামঞ্জস্যতা, কথা বলার সময় শ্রোতাকে বোঝাতে সহজ শব্দের ব্যবহার, গ্রামারের সঠিক প্রয়োগ এবং শব্দের উচ্চারণ।
IELTS টেস্টের যে অংশটি নিয়ে যেকোন পরীক্ষার্থীর সবথেকে বেশি দু:শ্চিন্তা থাকে তা হলো স্পিকিং সেকশন। আর অধিকাংশ পরীক্ষার্থীই বিশেষ করে অন্য সেকশনের তুলনায় অর্থাৎ রিডিং, রাইটিং এবং লিসেনিংয়ের চেয়ে এই সেকশনটিতে তুলনামূলক ভাবে স্কোর কম পেয়ে থাকে। আর স্কোর কম পাওয়ার ফলে কমে যায় ওভারঅল ব্যান্ড স্কোর। তাই অন্য সেকশনের তুলনায় এই সেকশনটিতে ভাল করতে পারলে ব্যান্ড স্কোর আরও ভাল করা যায়।
IELTS টেস্টের স্পিকিং পার্টে ভাল করতে হলে আগে জেনে নিতে হবে যে, কি কি বিষয়ের উপর স্পিকিং সেকশনের নাম্বার নির্ভর করে থাকে। অর্থাৎ IELTS ইন্টারভিউয়ে কোন বিষয়গুলোতে মার্কিং করা হয়। আর এই বিষয়গুলোতে নিজের দক্ষতা বাড়াতে পারলে নি:সন্দেহে এই সেকশনটিতে নাম্বার বাড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
যে সকল বিষয়ের উপর স্পিকিং টেস্টের স্কোর নির্ভর করে
আপনি যখন ইন্টারভিউ বোর্ডে কথা বলছেন তখন সেই ইন্টারভিউয়ারের সাথে আপনার সকল কনভার্সেনই রেকর্ড করা হবে। যা পরবর্তীতে ২ জন ইংলিশ স্পিকার বাজিয়ে শুনে থাকেন এবং স্কোর প্রদান করেন।
IELTS স্পিকিং সেকশনে ৪টি বিষয়ের উপর মার্কিং করা হয়। অর্থাৎ পরীক্ষার্থীর ইন্টারভিউয়ে কথা বলার সময় ৪টি বিশেষ দিকের প্রতি লক্ষ্য রেখে ব্যান্ড স্কোর দেয়া হয়। এগুলো হল:
কথায় সাবলিলতা এবং সঙ্গতি: আপনি যখন ইন্টারভিউ রুমে কথা বলছেন তখনে আপনি কতটা স্বাভাবিকভাবে কথা বলছেন। অর্থাৎ আপনি কথা বলতে অভ্যস্ত বা নরমাল কিনা। এক্ষেত্রে আপনি যখন কথা বলছেন তখন আপনার কথার স্বাভাবিকতা বা সাবলিলতা কতটুকু তা পরখ করে দেখা হয়। এর পাশাপাশি আরেকটি যে বিষয়ে লক্ষ্য করা হয় তাহল, আপনি যে টপিকের উপর কথা বলছেন তার যথার্থতা বা প্রশ্নের সাথে তা কতটা সঙ্গতিপূর্ণ। অর্থাৎ আপনি প্রশ্নের সাথে মিল রেখেই উত্তর দিচ্ছেন নাকি মূল বিষয় বুছতে না পেরে আশপাশের টপিকে নিয়ে কথা বলছেন। একে বলা হয় Fluency and coherence।
শব্দ ভাণ্ডার: আপনি যখন ইংরেজিতে কথা বলছেন তখন আপনার শব্দ প্রয়োগের উপর স্কোর নির্ভর করবে। অর্থাৎ আপনি কোন টপিকের উপর কথা বলার সময় যে শব্দ ব্যবহার করছেন তা কতটা আলাদা বা একটু বহুল প্রচলিত শব্দের বাইরে সমার্থক কোন শব্দ। অর্থাৎ, কোন একটি প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সময় কিংবা কোন টপিককে ব্যাখ্যা করার জন্য আপনি যে শব্দগুলো ব্যবহার করছেন তা সৌন্দর্য্যতার উপর স্কোর রয়েছে। একে বলা হয় Lexical resource।
ইংরেজি ব্যকরণ প্রয়োগের সক্ষমতা: স্পিকিং সেকশনে আরেকটি যে বিষয়ের উপর স্কোরিং করা হয় তা হল ইংলিশ ব্যকরণের প্রয়োগ এবং ব্যবহার। অর্থাৎ আপনি ইন্টারভিউ রুমে কথা বলার সময় ইংলিশ গ্রামারের প্রয়োগ করছেন কিনা এবং করলে সঠিক হচ্ছে নাকি হচ্ছে না। তা যাচাই করা হবে। একে বলা হয় Grammatical range and accuracy. যার উপর স্পিকিং সেকশনের নাম্বার নির্ভর করে।
শব্দ উচ্চারণ: স্পিকিং টেস্টের আরেকটি যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর স্কোর নির্ভর করে তাহল ইংলিশ শব্দের উচ্চারণ। আপনি কোন ভঙ্গিতে উচ্চারণ করছেন এবং তা সঠিক হচ্ছে কিনা তা দেখা হবে। একে বলা হয় Pronunciation.

IELTS Reading সেকশনের প্রশ্নের ধরন ও প্রয়োজনীয় টিপস্

IELTS Reading সেকশনের প্রশ্নের ধরন ও প্রয়োজনীয় টিপস্

সময়: ৬০ মিনিট বা ১ ঘন্টা। এর মধ্যে কোন ধরনের বিরতি থাকে না।
পেপার ফরমেট: এই সেকশনের পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীকে প্রশ্ন দেয়া হবে। যা পড়ে পড়ে উত্তরপত্রে সঠিক উত্তরগুলো লিখতে হবে।
টাস্কের সংখ্যা: ৩ ধরনের টাস্ক (প্যাসেজ) থাকবে।
প্রশ্ন সংখ্যা: ৪০ টি প্রশ্ন থাকে।
নাম্বার: প্রতিটি প্রশ্নের জন্য ১ নাম্বার থাকে। অর্থাৎ ৪০ টি প্রশ্নের জন্য ৪০ নাম্বার থাকে।
আয়েল্টস পরীক্ষায় লিসেনিং সেকশনের পর পরীক্ষার্থীকে টেস্টের দিন দীর্ঘ ৬০ মিনিটের জন্য রিডিং সেকশনের জন্য বসতে হয়। আর এই সেকশনটিতে ভোকাবুলারীর ব্যবহার সব থেকে বেশি হয়। অর্থাৎ এই সেকশনটির পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীকে প্যাসেজ পড়ে তার উত্তর করতে হবে। আর প্যাসেজগুলোর অর্থ বুঝতে হলে ভোকাবুলারী এর ভাণ্ডার সমৃদ্ধ থাকতে হবে। নাহলে ভুল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আয়েল্টস টেস্টের এই সেকশনটির পরীক্ষা সব থেকে দীর্ঘক্ষণের হয়ে থাকে। আর সেকশনটির মাঝে কোন বিরতিও পাওয়া যায় না। তাই প্যাসেজ পরে তা বুঝে ৪০ টি প্রশ্নের উত্তর করাটা বেশ কঠিন।
এবার তাহলে রিডিং সেকশনের টাস্কএবং প্রশ্ন সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক :
আয়েল্টস টেস্টের এই সেকশনটিতে ৩টি আলাদা প্যাসেজ থাকে। আর এই প্যাসেজগুলোর অধীনে বেশ কিছু প্রশ্ন থাকে।
প্যাসেজ ১ :
রিডিং সেকশনের এই প্যাসেজটি অপর দুটি প্যাসেজের চেয়ে তুলনামূলকভাবে সহজ হয়ে থাকে। এখানে এই প্যাসেজ এর নিচে কয়েক ধরেনর প্রশ্ন করা হয়। তাই প্যাসেজটি পরে একজন পরীক্ষার্থীকে প্রশ্নের উত্তরগুলো করতে হবে। তবে এই প্যাসেজের জন্য কখনোই ২০ মিনিটের বেশি সময় ব্যয় করা উচিত নয়।
প্যাসেজ ২ :
এই সেকশনের প্রথম প্যাসেজটির তুলনায় এই প্যাসেজটি তুলনামূলক একটু কঠিন হয়ে থাকে। এখানে থেকে বেশ কিছু প্রশ্ন করা হয়। যেগুলো প্যাসেজ থেকে পড়ে তথ্য নিয়ে উত্তর করতে হয়। এই প্যাসেজের জন্যও ২০ মিনিটের অধিক সময় ব্যয় করা উচিত নয়।
প্যাসেজ ৩ :
এই প্যাসেজটি রিডিং সেকশনের সব থেকে কঠিন অংশ। যা পার্দশিতার মাপমাঠিতে পার্থক্য এনে দিতে সক্ষম। এই প্যাসেজটি থেকেও বেশ কিছু প্রশ্ন করা হয়। এই প্যাসেজের জন্য ২০ মিনিটের অধিক সময় ব্যয় করা উচিত নয়। তবে এটি যেহেতু অন্য প্যাসেজগুলোর তুলনায় কঠিন তাই অন্য প্যাসেজগুলো থেকে সময় বাঁচিয়ে এখানে দেয়া উচিত।
এই রিডিং প্যাসেজগুলো থেকে বিভিন্ন ধরন বা প্যাটার্ন এর প্রশ্ন করা হয়। আর এই ভাবে প্রায় ১১ রকমে প্রশ্ন আসতে পারে আয়েল্টস রিডিং টেস্টে। এগুলো হল:

Multiple choice: যেখানে A, B, C অথবা D থেকে যেকোন ১ টি উত্তর সিলেক্ট করতে হবে। অথবা A, B, C, D অথবা E থেকে ২ টি সঠিক উত্তর কিংবা A, B, C, D, E, F অথবা G থেকে ৩ টি সঠিক উত্তর নিয়ে উত্তরপত্রে লিখতে হবে।
Identifying information: এই ধরনের প্রশ্নে পরীক্ষার্থীকে তথ্য যাচাই করতে হবে। এবং যাচাই করে তথ্যটি ‘true’, ‘false’ অথবা ‘not given’ এর কোনটি তা উত্তর দিতে হবে।
Identifying writer’s views/claims: এই ধরনের প্রশ্নে পরীক্ষার্থীকে তথ্য যাচাই করতে হবে। এবং যাচাই করে তথ্যটি ‘yes’, ‘no’ অথবা ‘not given’ অপশনের মধ্যে উত্তর দিতে হবে।
Matching information: প্যাসেজের মধ্যে ‍A, B, C, D, E, F করে বেশ কিছু তথ্য দেয়া থাকে। পরীক্ষার্থীকে প্রশ্নের দেয়া তথ্যটি কোন পয়েন্টের আন্ডারে আছে তা খুঁজে বের করতে হয়।
Matching headings: এই ধরনের প্রশ্নে পরীক্ষার্থীকে i, ii, iii অপশনের অধীনে কিছু পয়েন্ট বা শিরোনাম দেয়া হয়। যেগুলোর মধ্যে কোনটি আর্টিকেলের শিরোনাম হতে পারে জানতে চাওয়া হয়।
Matching features: এমন প্রশ্নে পরীক্ষার্থীকে প্রশ্নের একাধিক তথ্য দিয়ে সঠিক উত্তরটি খুঁজে বের করতে হবে।
Matching sentence endings: এটি অনেকটা শূণ্যস্থান পূরণের মতো প্রশ্ন হয়। এখানে একটি Sentence এর শেষের অংশে ফাঁকা ঘর থাকবে। যা প্যাসেজ পরে সমার্থক শব্দ দিয়ে পূরণ করতে হবে।
Sentence completion: এটাও শূণ্যস্থান পূরণ। এখানে পরীক্ষার্থীকে প্যাসেজ থেকে আইডিয়া নিয়ে Sentence পূরণ করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে প্রশ্নে কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়ে থাকে। যেমন- Write ‘NO MORE THAN THREE WORDS AND/OR A NUMBER from the passage’, ‘ONE WORD ONLY’ অথবা ‘NO MORE THAN TWO WORDS from the passage for each answer.’ এই ধরনের শর্ত দেয়া হয়।
Summary, note, table, flow-chart completion: এখানে প্যাসেজের পাশাপাশি Summary, note, table, flow-chart completion ইত্যাদি দেয়া থাকবে। তবে পরীক্ষার্থীকে সকল সূত্র থেকে উত্তর বের করে নিয়ে আসতে হবে। আর এখানেও Write ‘NO MORE THAN THREE WORDS AND/OR A NUMBER from the passage’, ‘ONE WORD ONLY’ অথবা ‘NO MORE THAN TWO WORDS from the passage for each answer.’ এই ধরনের শর্ত দেয়া হয়।
Diagram label completion: এই ধরনের প্রশ্নে চিত্র দেয়া হয় তবে কি চাওয়া হচে্ছ তা বুঝে পরীক্ষার্থীকে উত্তর করতে হবে। অনেক সময় প্রশ্নে শব্দ বা সংখ্যাও চাইতে পারে। তাই প্রশ্ন বুঝে উত্তর করতে হবে। এখানেও Write ‘NO MORE THAN THREE WORDS AND/OR A NUMBER from the passage’, ‘ONE WORD ONLY’ অথবা ‘NO MORE THAN TWO WORDS from the passage for each answer.’ এই ধরনের শর্ত দেয়া হয়।
Short-answer questions: এখানে প্যাসেজের আলোকে প্রশ্ন করা হবে। পরীক্ষার্থীকে প্রশ্ন বুঝে প্যাসেজ থেকে উত্তর করতে হবে। তবে শব্দের লিমিটেশন কত তা খেয়াল করতে হবে। শর্ত অতিক্রম করলে উত্তর ভুল ধরা হবে।
লক্ষ্যনীয় যে, রিডিং সেকশনের পরীক্ষায় প্রশ্নে বেশ কিছু তথ্য এবং শর্তের উল্লেখ করা হয়। যেগুলো অবশ্যই পালনীয়। মানে আপনাকে পুরোটা মেনে তারপর উত্তর করতে হবে। তাই প্রশ্ন এবং উত্তরপত্র পাওয়া মাত্রই উত্তর করার জন্য ঝাপিয়ে পড়বেন না। বরং ইন্সট্রাকটর কি বলছেন তা শুনে এবং প্রশ্ন কি চাইছে সে দিকে মনোযোগী হয়ে বুঝে উত্তর করতে হবে।
আয়েল্টস: রিডিং সেকশনের স্ট্রাটিজি
সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে প্যাসেজ থেকে উত্তর খুঁজে উত্তরপত্রে লিখতে হয় আয়েল্টস টেস্টের রিডিং সেকশনে। যা অধিকাংশ পরীক্ষার্থীর জন্যই বেশ চ্যালেঞ্জিং। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সবগুলো প্রশ্নের উত্তর অনেকেই করতে পারে না।
প্রস্তুতিটা ভালোই, উত্তরও খুঁজে বের করতে পারবেন মনে আত্মবিশ্বাস আছে। কিন্তু সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা না থাকলে সবগুলো প্রশ্নের উত্তর করা প্রায় অসম্ভব। এই সেকশনে তাই প্রস্তুতির সাথে কার্যকরী কিছু স্ট্রাটিজি জানা থাকাটা জরুরী।
স্ট্রাটিজি ১ :
প্যাসেজগুলো যতোটা সম্ভব দ্রুত পড়ে যাওয়া।
আয়েল্টস টেস্টের এই সেকশনটিতে ৩টি প্যাসেজ থাকে। প্যাসেজগুলো প্রায় হাজারের অধিক শব্দের হয়ে থাকে। প্রতিটি প্যাসেজের জন্য গড়ে সময় পাওয়া যায় মাত্র ২০ মিনিট করে। এর মধ্যে পুরো প্যাসেজটি পড়ে উত্তর করতে যাওয়াটা বোকামি হবে। তাই পুরো প্যাসেজের একটি ওভারভিউ নিতে। খুব দ্রুত চোখ বুলিয়ে যেতে হবে। নাহলে পরে উত্তর করার সময় পাওয়া যাবে না। এসময় ছোট ছোট নোট নিয়ে রাখা যেতে পারে।
স্ট্রাটিজি ২ :
প্যাসেজের ডিফিকাল্টি অনুযায়ী পরীক্ষার শুরুতেই সময় ভাগ করে নেয়া।
রিডিং সেকশনের পরীক্ষার শুরুতেই প্যাসেজগুলো স্কিমিং অ্যান্ড স্ক্যানিং করার পর প্রতিটি প্যাসেজের জন্য সময় ভাল করে ফেলতে হবে। এরপর সেই সময়ের মধ্যে প্যাসেজের অধীনে থাকা প্রশ্নগুলোর উত্তর করতে হবে। যেমন- প্রথম প্যাসেজটি বরাবরই তুলনামূলক সহজ হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে এই প্যাসেজের জন্য ১৭ মিনিট, ২য় প্যাসেজের জন্য ১৯ মিনিট এবং শেষের প্যাসেজটি সাধারণত সব চেয়ে কঠিন হয় বলে সেটার জন্য ২১ মিনিট। এভাবে টাইম ভাগ করার পরেও হাতে ২-১ মিনিট পাওয়া যাবে। তখন উত্তরগুলো চেক করে নিতে পারবেন।
স্ট্রাটিজি ৩ :
প্রথমে প্রশ্ন পড়ে নিয়ে পরে প্যাসেজে উত্তরগুলো খোঁজা।
পুরো প্যাসেজটি পড়ে এরপর উত্তর খুঁজতে গেলে শেষে গিয়ে হাতে সময় পাওয়া যায় না। এজন্য প্রথম প্রশ্নগুলো ভালো ভাবে পড়ে তারপর প্যাসেজে গিয়ে উত্তরগুলো খুঁজে বের করা উচিত। এতে করে উদ্দেশ্যহীন ভাবে প্যাসেজ না পড়ে বরং নির্দিষ্ট উত্তরের জন্য প্যাসেজটি পড়া হয় এবং তা মূল্যবান সময় বাঁচিয়ে দিতে পারে।
স্ট্রাটিজি ৪:
একটি প্রশ্নে অনেক বেশি সময় না দেয়া।
অনেকেই একটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়া পর্যন্ত সেটির উত্তর খুঁজতেই থাকেন। এতে অতিরিক্ত অনেক সময় ব্যয় হয়। তবে পুরো প্যাসেজটি বার বার পড়ার পরও হয়তো প্রশ্নটির উত্তর পাওয়াই যায় না। এমন পরিস্থিতে ওই প্রশ্নটি স্কিপ করে যাওয়াই ভাল। যাতে পরে সময় পেলে তার উত্তর করা যায়। অন্যথায় বাদ দিয়ে সামনের প্রশ্নে যাওয়াই ভাল।
স্ট্রাটিজি ৫:
আয়েল্টস টেস্টের এই সেকশনটিতে প্রশ্নে অনেক সময়ই ‘NO MORE THAN THREE WORDS/ LESS’ বলা হয়ে থাকে। এমন তথ্যগুলোতে খেয়াল রাখা।
রিডিং সেকশনে অনেক প্রশ্নেই শব্দের লিমিট দেয়া থাকে। এক্ষেত্রে কখনোই সেই লিমিট অতিক্রম করা ঠিক না। এতে করে উত্তরটি ভুল বলে বিবেচনা করা হয়। তাই লিমিটের বাইরে কোন ভাবেই যেয়ে উত্তর করা যাবে না।
স্ট্রাটিজি ৬:
বানান ঠিক আছে কিনা তা আবারও চেক করে নেয়া।
আয়েল্টস টেস্টে বানান ভুলের জন্য নাম্বার কাটা হয়। এই সেকশনে উত্তরগুলো প্যাসেজ থেকে নিতে হলেও অনেকেই দেখে দেখে বানান ভুল করে বসেন। তাই পরীক্ষার শেষে সময় পেলে উত্তরগুলোতে কোন বাানান ভুল আছে কিনা তা চেক করে দেখতে হবে।
স্ট্রাটিজি ৭:
উত্তর করার সময় Singular এবং Plural ফর্মের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
কোন প্রশ্নের Singular বা Plural ফর্মে উত্তর করার প্রয়োজন আছে কিনা তা ভাল ভাবে লক্ষ্য করত হবে। প্রশ্নে যদি Plural ফর্ম বোঝানো হয় তবে সেক্ষেত্রে উত্তরটি সেভাবেই লিখতে হবে। অন্যথায় উত্তরটি ভুল ধরা হতে পারে।
স্ট্রাটিজি ৮:
প্রশ্নে উল্লেখিত ডাটা/ তথ্য/ ইন্সট্রাকশনগুলো ভাল ভাবে খেয়াল করতে হবে।
রিডিং সেকশনের প্রশ্নে যদি True, False বা Not Given এ উত্তর করতে বলা হয় তবে কখনোই Yes বা No দিয়ে উত্তর করা যাবে না। এমনটা হলে উত্তরটি ভুল ধরা হবে।
স্ট্রাটিজি ৯:
উত্তরপত্রে উত্তরগুলো ট্রান্সফার করার জন্য হাতে অবশ্যই অতিরিক্ত কিছু সময় রাখা এবং সবগুলো প্রশ্নের উত্তর করা।
অনেকেই উত্তর করতে করতে সময়ের দিকে খেয়াল রাখে না। খুব দ্রুত প্যাসেজের মধ্যে উত্তরগুলো খুঁজতে গিয়ে পরে দেখা যায় সেগুলো উত্তরপত্রে তুলতে পারে না। তাই ৪০টি প্রশ্নের উত্তর করতে হলে অবশ্যই হাতে কিছু অতিরিক্ত সময় রাখতে হবে।

IELTS রেজিস্ট্রশন গাইডলাইনঃ

ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশে IELTS পরীক্ষার পরিচালনার অন্যতম প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে এদের বেশ কিছু শাখা আছে। পরীক্ষা দিতে চাইলে প্রথমেই রেজিস্ট্রেশন করার প্রয়োজন হবে। রেজিস্ট্রেশন করা যায় online এ অথবা Saifurs, Mentors এর মত কোচিংগুলোতেও আজকাল রেজিস্ট্রেশন করার ব্যাপারে সাহায্য করে। তবে online এ নিজে নিজে করাই ভাল। এতে অভিজ্ঞতাও বাড়ে।
British Council ( http://takeielts.britishcouncil.org/book-your-test/how-book-ielts-test ) এর ওয়েবসাইট থেকে স্টেপ ফলো করে রেজিস্ট্রেশন শেষ করেন। কনর্ফাম করার পর যে পেজ আসবে ঐটা প্রিন্ট দিয়ে ফেলেন। ওদের স্টেপ অনুযায়ী টাকা এবং দরকারী কাগজপত্র জমা দিন। কিছুদিনে মধ্যেই British Council আপনাকে পরীক্ষার স্থান এবং সময়সূচী ইমেইল না এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দিবে। সাথে একটা ৬ ডিজিটের আইডি দিবে। এটা মুখস্ত করে ফেলাই উত্তম হবে।

স্পিকিং সেকশনের টপ টিপস্

টপ টিপস্ ১:
অন্যের উপর নির্ভরশীল না হয়ে নিজে নিজেই ইংরেজিতে কথা বলার প্রাকটিস শুরু করুন। এক্ষেত্রে কোন নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে একা একা কথা বলতে পারেন। মনে মনে বিরবির করা যেতে পারে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলতে পারেন। এতে করে আপনার প্রাকটিসটা অন্তত বন্ধ হয়ে থাকবে না।
এমনটা অনেকের ক্ষেত্রেই হয় যে, ইংরেজিতে কথা বলার প্রবল ইচ্ছা রয়েছে। কিন্তু কোন সঙ্গী না পেয়ে আর প্রাকটিস করা হয় না। তবে অন্যের অপেক্ষায় থেকে সময় নষ্ট না করে প্রথম উদ্যোগটা নিজেরই নেয়া উচিত।
টপ টিপস্ ২:
নিজে নিজে ইংলিশ স্পিকিং প্রাকটিসের জন্য সব থেকে ভাল এবং ইফেক্টিভ হচ্ছে রেকর্ডার ডিভাইস ব্যবহার করা। নির্দিষ্ট কোন টপিকের উপর নিজেই কথা বলে তা রেকর্ড করে পরবর্তীতে নিজেই শোনা এবং কোন দিকে নিজের আরও উন্নতি করার সুযোগ রয়েছে তা খুঁজে বের করা। এক্ষেত্রে রেকর্ডার ডিভাইস কিংবা মোবাইল ফোনেও কথা রেকর্ড করা যায়।
টপ টিপস্ ৩:
কাছের কোন বন্ধু কিংবা আপনার মতো শীঘ্রই আয়েল্টস টেস্ট দিবে অথবা এমন কেউ থাকলে তাকে খুঁজে বের করুন। যার বা যাদের ইংরেজিতে কথা বলার ইচ্ছা রয়েছে এমন কয়েকজন মিলে ইংলিশ স্পিকিংয়ের প্রাকটিস করতে পারেন।
টপ টিপস্ ৪:
নিজের কথা বলার ভঙ্গি এবং শব্দের উচ্চারণ কেমন হচ্ছে তা যাচাই করার জন্য আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলুন। এতে করে নিজেকে সেই ইন্টারভিউয়ার চিন্তা করুন এবং আপনার মানুষটিকে পরীক্ষার্থী। নিজেই প্রশ্ন করে নিজেই সুন্দরভাবে উত্তর করার চেষ্টা করুন। এতে করে নিজেকে উপস্থাপন করার যে বিষয়টি রয়েছে তা আরও সুন্দর হবে।
টপ টিপস্ ৫:
বেশি বেশি ইংলিশ স্পিকিং করতে হবে। কারন এই বিষয়টি সম্পূর্ণ ভাবেই প্রাকটিসের উপর নির্ভরশীল। তাই এর কোন বিকল্প নেই।
টপ টিপস্ ৬:
ছোটদের গ্রামারের বই পড়ুন। সেখানে গ্রামারের অনেক খুঁটিনাটি বিষয় শিখতে পারবেন যা এতো বছরে আপনি হয়তো ভুলেই গেছেন। এছাড়াও Tense সম্পর্কে ভাল ধারনা রাখতে হবে এবং তার যথার্থ প্রয়োগ করতে হবে।
টপ টিপস্ ৭:
নিজের ইংরেজি শব্দের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করুন। যেমন- একই শব্দের বার বার ব্যবহারের চেয়ে সমার্থক শব্দের (Synonymous Word) ব্যবহার করা ভাল। phrases and idioms এর ব্যবহার করা। এছাড়াও কথা বলার সময় সুযোগ থাকলে বিভিন্ন প্রবাদ (Proverb) এর ব্যবহার করতে পারেন।
টপ টিপস্ ৮:
কোন জটিল কিছু ভাবার দরকার নেই। ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার দিন সিম্পল ভাবে যান। সব কিছু সাধারণভাবে চিন্তা করুন। এবং ইন্টারভিউয়ারকে বন্ধু মনে করে কথা বলুন। আর ভাল একজন প্রেজেন্টারের গুণ তুলে ধরুন। গুণটি কি তা জানা আছে কি?
ভাল একজন প্রেজেন্টার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তিনি যখন স্টেজে ওঠেন তখন দর্শকদের সামনে তারও ভয় লাগে। কিন্তু তিনি এতোটা আত্মবিশ্বাসী ভাব তাদের সামনে উপস্থাপন করেন যা দেখলে কেউ বুঝতেই পারে না তার মনের ভেতর ভয় অনুভূত হচ্ছে কিনা।
ইন্টারভিউ রুমে ঘাবড়ে না গিয়ে বরং ভয়কে মনের ভেতর রেখে আত্মবিশ্বাসী মনোভাবকে বাইরে বের হতে সুযোগ করে দিন।
টপ টিপস্ ৯:
নিয়মিত বিবিসি এবং সিএনএন এর খবর দেখতে এবং শুনতে হবে। দেশীয় ইংরেজি পত্রিকাগুলো নিয়মিত পড়ে চর্চা করুন। আর ইংলিশ রিডিং পড়ার সময় তা অবশ্যই শব্দ করে পড়বেন যাতে তা আপনার কানে আসে এবং বুঝতে পারেন উচ্চারণটি সঠিক হচ্ছে কিনা। ইংরেজি শব্দ সঠিক ভাবে উচ্চারণ করার জন্য এগুলো সহায়ক হতে পারে।
টপ টিপস্ ১০:
সবশেষে সাবটাইটেল দিয়ে ইংরেজি মুভি দেখুন। কথা বলার ভঙ্গিটা আত্মস্থ করার চেষ্টা করুন। এছাড়াও ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখা যেতে পারে।
সর্বোপরি প্রাকটিসের সময় সংকোচ এবং লজ্জা -এই দুটি জিনিস নিজের থেকে ১০০ হাত দূরে রাখুন।